ব্যবহার সমূহ:

অপারেশন পর মাঝারি ও তীব্র ব্যথায় স্বল্পমেয়াদী ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিত।

আমি কি ভাবে এটা গ্রহণ করবো?

এ জাতিয় ওষুধ মুখে খেতে হয়। ওষুধটি মুখে নিয়ে, ১ গ্লাস পানি দিয়ে গিলে ফেলুন। ওষুধটি চুষে খাওয়া বা ভেঙ্গে বা গুড়া করে খাওয়া যাবেনা।

ডোজ:

মেনোপেজ পরবর্তী মহিলার অস্টিওপোরোসিস চিকিৎসায়: প্রতি সপ্তাহে একটি ৭০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট অথবা প্রতিদিন একটি ১০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট। বিভিন্ন কারনে ওষুধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে। ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ওষুধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।।

যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:

যাদের কিটোরোলাক ওষুধে অতি সংবেদনশীল বা এলার্জি রয়েছে তাদের ব্যবহারে প্রতিনির্দেশ রয়েছে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াসমূহ হচ্ছে বমি বমি ভাব, বমি, আন্ত্রিক রক্তরণ, পেপটিক আলসার, অগ্নাশয়ের প্রদাহ, দুশ্চিন্তা, তন্দ্রাচ্ছন্নভাব, মাথা ঝিম ঝিম ভাব, মাথা ব্যথা, হেলুসিনেশন, অতিরিক্ত পিপাসা, মনোযোগে অসমর্থতা, নিদ্রাহীনতা, অসুস্থতাবোধ, ক্লান্তিবোধ, চুলকানি, আরটিকেরিয়া, আলোর প্রতি অতিসংবেদনশীলতা, ব্রাডিকার্ডিয়া, উচ্চ রক্তচাপ, বুক ধরফরানি, বুকে ব্যথা, মহিলাদের বন্ধ্যাত্ব, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, ফুসফুসে ইডিমা, জ্বর এবং ইঞ্জেকশনের জায়গায় ব্যথা।

সতর্কতা ও সতর্কবাণী:

বয়স্ক রোগী ও যাদের ডায়াবেটিস, হাঁপানি, হার্ট ফেইলোর, পেপটিক আলসার, আন্ত্রিক রক্তক্ষরণ, গ্লুকোমা, বৃক্ক, অথবা যকৃতের অক্ষমতা আছে, তাদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে।

ওভারডোজ:

আপনি যদি মনে করেন যে আপনি এই ওষুধ অত্যধিক পরিমানে ব্যবহার করে ফেলেছেন তবে জরুরি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন অথবা হাঁসপাতালে যোগাযোগ করুন। অতিরিক্ত মাত্রার ক্ষেত্রে, রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। কিছু ওষুধের ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজের মাধ্যমে পেট খালি করা হয়। রোগীকে সাবধানে পর্যবেক্ষণ করা উচিত (ইসিজি পর্যবেক্ষণ সহ) এবং লক্ষণমূলক এবং সহায়ক চিকিৎসা দেওয়া উচিত।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদান কালে ব্যবহার:

গর্ভাবস্থায় এবং দুগ্ধদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহারে প্রতিনির্দেশ রয়েছে।

প্যাক সাইজ & প্রতি পিসের দাম:

প্যাক সাইজ : 40's pack প্রতি পিসের দাম : ১২.০০ টাকা

Post a Comment

Previous Post Next Post