ব্যবহার সমূহ:

গ্যাস্ট্রিক আলসার ও ডিওডেনাল আলসারের চিকিৎসায়।

আমি কি ভাবে এটা গ্রহণ করবো?

এ জাতিয় ওষুধ মুখে খেতে হয়। ওষুধটি মুখে নিয়ে, ১ গ্লাস পানি দিয়ে গিলে ফেলুন। ওষুধটি চুষে খাওয়া বা ভেঙ্গে বা গুড়া করে খাওয়া যাবেনা।

ডোজ:

২০ মি.গ্রা. বা ৪০ মি.গ্রা. প্রতিদিন একবার করে ৪-৮ সপ্তাহ। বিভিন্ন কারনে ওষুধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে। ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ওষুধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।।

যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:

যে সব রোগীদের এই ওষুধের প্রতি সংবেদনশীলতা থাকে তাদের জন্য এটা ব্যবহার করা যাবে না।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

সকল ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে। যাইহোক, অনেক মানুষের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না বা কেবল ছোটখাট পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে। আপনার ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন যদি এইসব পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়। এ ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যেমনঃ মাথা ব্যথা, মাথা ঘোড়া, ডায়রিয়া এবং তলপেটে ব্যথা হতে পারে।

সতর্কতা ও সতর্কবাণী:

গ্যাস্ট্রিক আলসার ক্ষেত্রে ব্যবহারের পূর্বে ম্যালিগনেন্সির সম্ভাবনাকে যাচাই করে দেখতে হবে। এন্টিবায়োটিকের সংগে ব্যবহারের পূর্বে ওষুধ নির্দেশনা দেখে নিতে হবে।

ওভারডোজ:

আপনি যদি মনে করেন যে আপনি এই ওষুধ অত্যধিক পরিমানে ব্যবহার করে ফেলেছেন তবে জরুরি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন অথবা হাঁসপাতালে যোগাযোগ করুন। অতিরিক্ত মাত্রার ক্ষেত্রে, রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। কিছু ওষুধের ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজের মাধ্যমে পেট খালি করা হয়। রোগীকে সাবধানে পর্যবেক্ষণ করা উচিত (ইসিজি পর্যবেক্ষণ সহ) এবং লক্ষণমূলক এবং সহায়ক চিকিৎসা দেওয়া উচিত।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদান কালে ব্যবহার:

খুব বেশী দরকার হলেই গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত। যেহেতু ইসোমিপ্রাজল মাতৃদুগ্ধে নি:গৃত হয়, সেহেতু ওষুধটি সেবনে বিরত থাকা উচিত নাকি শিশুকে দুগ্ধপানে বিরত রাখা উচিত তা মা এর ওষুধটির প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

প্যাক সাইজ & প্রতি পিসের দাম:

প্যাক সাইজ : 140's pack প্রতি পিসের দাম : ৭.০০ টাকা
Previous Post Next Post