ব্যবহার সমূহ:

সহযোগী থেরাপী হিসাবে হাঁপানি প্রতিরোধে ও চিকিৎসায় নির্দেশিত।

আমি কি ভাবে এটা গ্রহণ করবো?

এ জাতিয় ওষুধ মুখে খেতে হয়। ওষুধটি মুখে নিয়ে, ১ গ্লাস পানি দিয়ে গিলে ফেলুন। ওষুধটি চুষে খাওয়া বা ভেঙ্গে বা গুড়া করে খাওয়া যাবেনা।

ডোজ:

১৫ বছর বয়োপ্রাপ্ত এবং বয়স্ক- ১০ মি.গ্রা. ১ টি ট্যাবলেট প্রতিদিন সন্ধ্যায়। ৬-১৪ বছরের শিশু- ৫ মি.গ্রা. চুষে খাওয়ার ট্যাবলেট প্রতিদিন সন্ধ্যায়। ২-৫ বছরের শিশু- ৪ মি.গ্রা. চুষে খাওয়ার ট্যাবলেট প্রতিদিন সন্ধ্যায়। বিভিন্ন কারনে ওষুধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে। ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ওষুধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।।

যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:

এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

মাথা ব্যথা, ফুসকুড়ি, বদহজম, মাথা ঝিম্ ঝিম্ ভাব, পেটে ব্যথা, লিভার এনজাইম এর বৃদ্ধি, ডায়রিয়া, সাইনুসাইটিস, মধ্যকর্ণের প্রদাহ ইত্যাদি।

সতর্কতা ও সতর্কবাণী:

তীব্র মারাত্মক হাঁপানিতে নির্দেশিত নয়।

ওভারডোজ:

আপনি যদি মনে করেন যে আপনি এই ওষুধ অত্যধিক পরিমানে ব্যবহার করে ফেলেছেন তবে জরুরি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন অথবা হাঁসপাতালে যোগাযোগ করুন। অতিরিক্ত মাত্রার ক্ষেত্রে, রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। কিছু ওষুধের ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজের মাধ্যমে পেট খালি করা হয়। রোগীকে সাবধানে পর্যবেক্ষণ করা উচিত (ইসিজি পর্যবেক্ষণ সহ) এবং লক্ষণমূলক এবং সহায়ক চিকিৎসা দেওয়া উচিত।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদান কালে ব্যবহার:

গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে মন্টিলুকাস্ট থেরাপী শুরু করার পূর্বে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

প্যাক সাইজ & প্রতি পিসের দাম:

প্যাক সাইজ : 30's pack প্রতি পিসের দাম : ১৬.০০ টাকা

Post a Comment

Previous Post Next Post