ব্যবহার সমূহ:

হাঁপানির প্রতিরোধক চিকিৎসায় এবং এলার্জিক রাইনাইটিস ও কনজাংকটিভাইটিসের উপসর্গ প্রশমনে নির্দেশিত।

আমি কি ভাবে এটা গ্রহণ করবো?

এ জাতিয় ওষুধ মুখে খেতে হয়। ওষুধটি মুখে নিয়ে, ১ গ্লাস পানি দিয়ে গিলে ফেলুন। ওষুধটি চুষে খাওয়া বা ভেঙ্গে বা গুড়া করে খাওয়া যাবেনা।

ডোজ:

পূর্ণবয়স্ক : সাধারণভাবে ১ মি.গ্রা. করে দিনে ২ বার খাবারের সাথে খেতে হবে। বিশেষ ক্ষেত্রে এক সাথে ২ মি.গ্রা. দিনে ২ বার খাওয়া যাবে। ৩ বছরের অধিক বয়স্ক : ১ মি.গ্রা. করে দিনে ২ বার আহারের সাথে সেব্য। খুব বেশি ঘুম পেলে চিকিৎসা শুরুর প্রথম ক’দিন রাতের বেলা খাবারের সাথে ০.৫ থেকে ১ মি.গ্রা. এ্যালারিড অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। ৬ মাস-৩ বছরের শিশু : প্রতি কেজি ওজনের জন্য, ০.০৫ মি.গ্রা. (০.২৫ মি.গ্রা. সিরাপ) করে দিনে দুইবার (সকালে এবং বিকালে একবার) সেব্য। বার্ধক্য : পূর্ণবয়স্কদের অনুরূপ মাত্রা অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। বিভিন্ন কারনে ওষুধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে। ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ওষুধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।

যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:

যে সব রোগীদের এই ওষুধের প্রতি সংবেদনশীলতা থাকে তাদের জন্য এটা ব্যবহার করা যাবে না।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

তন্দ্রাচ্ছন্নতা, মুখে শুষ্কতা এবং মৃদু মাথা ঝিম্ ঝিম্ ভাব দেখা দিতে পারে।

সতর্কতা ও সতর্কবাণী:

মুখে খাওয়ার এন্টিডায়াবেটিক এজেন্টের সাথে সেবনে রক্তে অনুচক্রিকার মাত্রা হ্রাস পেতে পারে। গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে গ্রহণ অনুমোদিত নয়।

ওভারডোজ:

আপনি যদি মনে করেন যে আপনি এই ওষুধ অত্যধিক পরিমানে ব্যবহার করে ফেলেছেন তবে জরুরি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন অথবা হাঁসপাতালে যোগাযোগ করুন। অতিরিক্ত মাত্রার ক্ষেত্রে, রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। কিছু ওষুধের ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজের মাধ্যমে পেট খালি করা হয়। রোগীকে সাবধানে পর্যবেক্ষণ করা উচিত (ইসিজি পর্যবেক্ষণ সহ) এবং লক্ষণমূলক এবং সহায়ক চিকিৎসা দেওয়া উচিত।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদান কালে ব্যবহার:

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

প্যাক সাইজ & প্রতি পিসের দাম:

প্যাক সাইজ : 200's Pack প্রতি পিসের দাম : ৩.০০ টাকা

Post a Comment

Previous Post Next Post